time
Welcome to Our Website!

Top News

যেভাবে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

 


ঢাকার ধামরাইয়ে আবুল কাশেম (৫৭) নামে এক ব্যক্তিকে দুর্বৃত্তরা কুপিয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।


বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) দুপুর ১টার দিকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। এর আগে, দুপুর ১২টা দিকে উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের জালসা এলাকায় তাকে দুর্বৃত্তরা কোপায় বলে জানায় পরিবার।


নিহত আবুল কাশেম ধামরাইয়ের গাংগুটিয়া ইউনিয়নের জালসা এলাকার মৃত রইজ উদ্দিন মাস্টারের ছেলে। তিনি গাংগুটিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি ছিলেন।

নিহতের স্ত্রী জানায়, তার স্বামী বাসা থেকে মানিকগঞ্জ যাবার উদ্দেশ্যে বের হলে কয়েক জন দুর্বৃত্ত তাকে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। 


তিনি আরও বলেন, মৃত্যুর আগে কোপানোয় জড়িতদের নাম তার কাছে জানিয়েছেন আবুল কাশেম। স্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী কোপানোয় জড়িতরা হলেন—আবদুল জলিল, বাছেদ, বাবু, বিল্টু, আলী, আহাদ, সাইম, গফুর, মালেক। তারা সবাই গাংগুটিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।


.নিহতের ছোট ভাই খলিলুর রহমান বলেন, দুপুর ১২টার দিকে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর সড়কেই সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়েছে। তবে কতজন তা জানি না। সে একা ছিল। একা পেয়ে তাকে কুপিয়েছে। তবে রাজনৈতিক কারণে তাকে হত্যা করা হতে পারে বলে ধারণা তার।



ঢাকার ধামরাইয়ে আবুল কাশেম (৫৭) নামে এক ব্যক্তিকে দুর্বৃত্তরা কুপিয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।



বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) দুপুর ১টার দিকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। এর আগে, দুপুর ১২টা দিকে উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের জালসা এলাকায় তাকে দুর্বৃত্তরা কোপায় বলে জানায় পরিবার।


নিহত আবুল কাশেম ধামরাইয়ের গাংগুটিয়া ইউনিয়নের জালসা এলাকার মৃত রইজ উদ্দিন মাস্টারের ছেলে। তিনি গাংগুটিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি ছিলেন।



নিহতের স্ত্রী জানায়, তার স্বামী বাসা থেকে মানিকগঞ্জ যাবার উদ্দেশ্যে বের হলে কয়েক জন দুর্বৃত্ত তাকে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। 


তিনি আরও বলেন, মৃত্যুর আগে কোপানোয় জড়িতদের নাম তার কাছে জানিয়েছেন আবুল কাশেম। স্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী কোপানোয় জড়িতরা হলেন—আবদুল জলিল, বাছেদ, বাবু, বিল্টু, আলী, আহাদ, সাইম, গফুর, মালেক। তারা সবাই গাংগুটিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।


নিহতের ছোট ভাই খলিলুর রহমান বলেন, দুপুর ১২টার দিকে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর সড়কেই সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়েছে। তবে কতজন তা জানি না। সে একা ছিল। একা পেয়ে তাকে কুপিয়েছে। তবে রাজনৈতিক কারণে তাকে হত্যা করা হতে পারে বলে ধারণা তার।



এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইনচার্জ মো. ইউসুফ বলেন, দুপুর ১টার দিকে মৃত অবস্থায় তাকে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়।


গাংগুটিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোজাম্মেল হক মোজা বলেন, ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আবুল কাশেমকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বাড়ি থেকে বাজারে যাওয়ার সময় দুর্বৃত্তরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। রাজনৈতিক বিরোধের কারণে এ হত্যার ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা তার।


ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে ময়নাতদন্তের জন্য রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। এছাড়া, হত্যাকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানসহ ঘটনায় জড়িতদের আটকের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। 


Countdown Timer
00:01

Post a Comment

Previous Post Next Post