অজান্তেই নিজের পুরুষত্ব ধ্বংস করছেন যেভাবে, সব ছেলেদের জানা উচিত
রাত জাগা
যারা নিয়মিত রাত জাগে, তাদের শরীরে স্ট্রেসের মাত্রা বাড়ে, ফলে টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যায়।
দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ
যদি কেউ অতিরিক্ত স্ট্রেসের মধ্যে থাকে, তাহলে ব্রেইন থেকে ‘কর্টিসল’ হরমোন নিঃসৃত হয়, যা টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমিয়ে দেয়।
অতিরিক্ত ওজন
যাদের শরীরে অতিরিক্ত চর্বি রয়েছে, তাদের ‘ইস্ট্রোজেন’ হরমোন বেড়ে যায়, যা টেস্টোস্টেরন কমিয়ে দেয়।
ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিস আক্রান্তদের শরীরে টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কমে যায়।
অশ্লীল কন্টেন্ট দেখা
যারা মোবাইল ও ইন্টারনেটে অশ্লীল কন্টেন্ট দেখেন, তাদের ডোপামিন লেভেল অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, যা টেস্টোস্টেরনের ক্ষতি করে।
ড. নোবেল বলেন, “এই কারণগুলোর মধ্যে কোনটি আপনার জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত আছে কিনা সেটা খেয়াল করুন। যদি থাকে, তবে এখনই এগুলো থেকে বেরিয়ে আসুন। না হলে বিপদ অনিবার্য!”
Post a Comment